ফরেক্সে
প্রায় প্রতিদিনই গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিউজ রিলিজ হয়। আপকামিং নিউজ গুলো
বিভিন্ন ব্রোকারের Economic Calender সেকশনে পাওয়া যায়। নিউজ রিলিজ
হওয়ার পূর্বে বিভিন্ন প্রতিষ্টান সার্ভে করে কোন নিউজ কিরকম আসতে পারে তার
একটা পূর্বাভাষ ভ্যালু (forecast) তৈরি করে। এসব প্রতিষ্টানে Bloomberg,
cnbc এর মত বড় বড় বিজনেজ নিউজ এজেন্সী থাকে। এই forecast ভ্যালুর চেয়ে
actual খারাপ আসা মানে ঐ দেশের ইকোনমি খারাপ করছে , আর ঐ ভ্যালু থেকে ভাল
করা মানে ঐ দেশের ইকোনমি ভাল করছে। নিউজ আসার সাথে সাথে প্রাইসের প্রচুর
উঠানামা করবে। ফান্ডামেন্টাল থিওরী অনুযায়ী কোন দেশের ইকোনমি ভাল করছে এই
খবর আসলে সাথে সাথে ঐ দেশের মুদ্রা বাড়তে থাকবে আবার ঐ দেশের ইকোনমি খারাপ
করছে খবর আসলে উল্টা ঘটবে।
যারা স্কালপিং করেন তাদের জন্য নিউজ ট্রেডিং আশীর্বাদস্বরুপ কারণ নিউজ রিলিজ হওয়ার ৫-১০ মিনিটেই ৩০-৫০ পিপস মুভ হতে পারে। সেটা নির্ভর করে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ নিউজ সেটার উপরে।
নিচের ছবিতে দেখুন কোন দেশের কোন কোন নিউজে কত পিপ মুভমেন্ট হতে পারে এবং কত টুকু চেঞ্জে নিউজ ফিগার আসলে সেটা ট্রেড করা যায়।
Tradable Figure হচ্ছে ঐ নিউজের forecast থেকে কতটুকু চেঞ্জে actual figure আসলে সেটা ট্রেড করার যোগ্য। মনে রাখবেন উপরের ট্রেডেবল ফিগারটা হচ্ছে একেবারে মডারেট ফিগার। মানে অতটুকু একচুয়াল ভ্যালু চেঞ্জ হলে প্রাইস অবশ্যই মুভ করবে। কিন্তু বাস্তবে ট্রেড করার জন্য অতটুকু চেঞ্জ দরকার হয় না । কিছুটা কম চেঞ্জ হলেও সমস্যা নেই। যেমন us Non-farm payroll হচ্ছে অনেক স্পর্শকাতর একটা নিউজ। এটার ট্রেডেবল ফিগার দেয়া আছে 70K ডিফারেন্সে। কিন্তু 70K ডিফারেন্স না হয়ে কম হলেও প্রাইস প্রচুর মুভ করবে।
Movement range হচ্ছে কত পিপস মুভ হতে পারে। পক্ষে আসলে প্রাইস বাড়বে আর বিপক্ষে আসলে প্রাইস কমবে।
বিভিন্ন ব্রোকার নিউজ রিলিজের সময় স্প্রেড বাড়িয়ে দেয় কারণ ঐ মুহূর্তে মার্কেটে volatility বেশি থাকে। তাই আপনার একাউন্ট ফিক্সড স্প্রেড না হলে স্প্রেড বেশি দেখলে অবাক হবেন না। Re-quotes হতে পারে যদি আপনার ব্রোকার market maker হয়। আবার মাঝে মাঝে প্লাটফর্ম হ্যাং হয়ে যেতে পারে। আবার ট্রেড ওপেন হয়ে গেলেও শো না করতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি পুনরায় ট্রেড ওপেন করে ফেললে পরে দেখবেন ২টা ট্রেড। আবার বাংলাদেশের বিদ্যুতের যে অবস্থা নিউজ রিলিজে ট্রেড ওপেন করার পর যদি বিদ্যূত চলে যায় তাহলে কি করবেন সেটাও ভেবে রাখবেন। কারণ নিউজ রিলিজের পর একচুয়াল ভ্যালু যা আসে তা মাঝে মাঝে সংশোধন হয় যাকে Revise বলে। যেমন ইউএস এর jobless claims আসল প্রচুর। jobless claims প্রচুর আসা মানে আমেরিকায় চাকরি সঙ্কট প্রচুর। মানে আমেরিকার ইকোনমি খারাপ অবস্থায় আছে। আপনি eur/usd বাই দিলেন। পরে revised figure আসল যে আসলে ততটুকু খারাপ নয়। তখন মার্কেট সাথে সাথে ইউ টার্ন করবে। সেসময় আপনাকে স্ক্রিনের সামনে থাকতে হবে যাতে কোন অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা থেকে বাচা যায়। তাই নিউজ ট্রেডিংয়ে হাইয়েস্ট সতর্কতা পালন করবেন।
যারা স্কালপিং করেন তাদের জন্য নিউজ ট্রেডিং আশীর্বাদস্বরুপ কারণ নিউজ রিলিজ হওয়ার ৫-১০ মিনিটেই ৩০-৫০ পিপস মুভ হতে পারে। সেটা নির্ভর করে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ নিউজ সেটার উপরে।
নিচের ছবিতে দেখুন কোন দেশের কোন কোন নিউজে কত পিপ মুভমেন্ট হতে পারে এবং কত টুকু চেঞ্জে নিউজ ফিগার আসলে সেটা ট্রেড করা যায়।

Tradable Figure হচ্ছে ঐ নিউজের forecast থেকে কতটুকু চেঞ্জে actual figure আসলে সেটা ট্রেড করার যোগ্য। মনে রাখবেন উপরের ট্রেডেবল ফিগারটা হচ্ছে একেবারে মডারেট ফিগার। মানে অতটুকু একচুয়াল ভ্যালু চেঞ্জ হলে প্রাইস অবশ্যই মুভ করবে। কিন্তু বাস্তবে ট্রেড করার জন্য অতটুকু চেঞ্জ দরকার হয় না । কিছুটা কম চেঞ্জ হলেও সমস্যা নেই। যেমন us Non-farm payroll হচ্ছে অনেক স্পর্শকাতর একটা নিউজ। এটার ট্রেডেবল ফিগার দেয়া আছে 70K ডিফারেন্সে। কিন্তু 70K ডিফারেন্স না হয়ে কম হলেও প্রাইস প্রচুর মুভ করবে।
Movement range হচ্ছে কত পিপস মুভ হতে পারে। পক্ষে আসলে প্রাইস বাড়বে আর বিপক্ষে আসলে প্রাইস কমবে।
বিভিন্ন ব্রোকার নিউজ রিলিজের সময় স্প্রেড বাড়িয়ে দেয় কারণ ঐ মুহূর্তে মার্কেটে volatility বেশি থাকে। তাই আপনার একাউন্ট ফিক্সড স্প্রেড না হলে স্প্রেড বেশি দেখলে অবাক হবেন না। Re-quotes হতে পারে যদি আপনার ব্রোকার market maker হয়। আবার মাঝে মাঝে প্লাটফর্ম হ্যাং হয়ে যেতে পারে। আবার ট্রেড ওপেন হয়ে গেলেও শো না করতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি পুনরায় ট্রেড ওপেন করে ফেললে পরে দেখবেন ২টা ট্রেড। আবার বাংলাদেশের বিদ্যুতের যে অবস্থা নিউজ রিলিজে ট্রেড ওপেন করার পর যদি বিদ্যূত চলে যায় তাহলে কি করবেন সেটাও ভেবে রাখবেন। কারণ নিউজ রিলিজের পর একচুয়াল ভ্যালু যা আসে তা মাঝে মাঝে সংশোধন হয় যাকে Revise বলে। যেমন ইউএস এর jobless claims আসল প্রচুর। jobless claims প্রচুর আসা মানে আমেরিকায় চাকরি সঙ্কট প্রচুর। মানে আমেরিকার ইকোনমি খারাপ অবস্থায় আছে। আপনি eur/usd বাই দিলেন। পরে revised figure আসল যে আসলে ততটুকু খারাপ নয়। তখন মার্কেট সাথে সাথে ইউ টার্ন করবে। সেসময় আপনাকে স্ক্রিনের সামনে থাকতে হবে যাতে কোন অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা থেকে বাচা যায়। তাই নিউজ ট্রেডিংয়ে হাইয়েস্ট সতর্কতা পালন করবেন।