আমরা যারা প্রাইস অ্যাকশন দিয়ে ট্রেডিং করে থাকি তাদের জন্য মাকের্টের সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স জোন বের করা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এইজন্য আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স জোনের এরিয়া। আমরা আগে সাপোর্ট অথবা রেসিস্টেন্স জোন শুধু মাত্র একটি লাইন দিয়ে চিহ্নিত করতাম কিন্তু পরিপূর্ণ সাপোর্ট অথবা রেসিস্টেন্স জোন শুধু মাত্র একটি লাইনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না, এটি একটি নির্দিষ্ট এরিয়া নিয়ে থাকে। এটিই সত্যি বিশ্বাস করুন আর নাইবা করুন। এই পদ্ধতিটি M5, M15, M30, H1, H4, D1 এই TF(Time Frame) গুলোতে বেশি কাজ করে থাকে। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুণ তাইলে নিজেই পার্থক্যটি বুঝতে পারবেন।
প্রাইস অ্যাকশনে নতুন ধারা:
সময়ের সাথে পালা দিয়ে প্রাইস অ্যাকশনও তার পদ্ধতির নতুন প্রয়োগ নিয়ে আসছে যা আমাদের মধ্যে যারা প্রাইস অ্যাকশন ট্রেড করি তাদের জানা খুব দরকার । তাই আপনাদের সাথে আজ আমি সেই সবকিছু নিয়েই আলোচনা করবো । এতো দিন আমরা প্রাইস অ্যাকশন লাইন এঁকেছি সমান করে যেটি আমাদের সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স জোন বের করে নিতে সাহায্য ক রে। কিন্তু এর চেয়েও আর একটি কার্যবর পদ্ধতি হল জিগজেগ প্রাইস অ্যাকশন লাইন। জিগজেগ বলার কারণ হল এটি জিগজেগের মত করেই আঁকা হয়ে থাকে। যেটি আঁকা হয় থাকে কমপক্ষে ২টি হাই রেসিস্টেন্স জোন এবং ২টি লো সাপোর্ট জোন নিয়ে । ২টি জোন নিয়ে আঁকা হয় কারণ এটি ৩নং রেসিস্টেন্স/সাপোর্ট জোন কত হতে পারে এবং ট্রেন্ড নির্দেশ করে । নিচের ছবিটি দেখলে আপনাদের আইডিয়া হয়ে যাবে।
উপরের চিত্রে আমরা দেখলাম জিগজেগ প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টানটি কিভাবে কাজ করে ২টি লাইনের রেসিস্টেন্স এবং সাপোর্ট জোনের মধ্যে । সেই সাথে আপনাদেরকে আর একটি কথা মনে রাখতে হবে প্রাইস অ্যাকশন লাইন কয়টি হতে পারে সেটির নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা হতে পারে না । এই জন্য আমি বর্তমান EUR/USD পেয়ারের H4 TF এ প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টান একেঁছি যা আপনাদেরকে প্রাইস অ্যাকশন পদ্ধতি বুঝতে এবং আঁকতে সাহায্য করবে । নিচের ছবিটি দেখে নিন ।
উপরের চিত্রে আমি মাকের্টের চলমান অবস্হায় যখন আপ ট্রেন্ড(উপরের দিকে যাচ্ছে) শুরু করে তখন আমি একটি ক্যান্ডেলের হাই পজিশন এবং আর একটি ক্যান্ডেলের লো পজিশন মার্ক করে জিগজেগ পদ্ধতিতে প্রাইস অ্যাকশন দেখছি । সবর্দা মনে রাখবেন এই পদ্ধতিতে প্রাইস অ্যাকশন আঁকার মূল শর্ত হল আপনাকে অবশ্যই ২টি হাই পজিশন পেতে হবে লাইন আঁকার জন্য এবং আপনি যদি ৩টি হাই পজিশন পেয়ে যান তাইলে বুঝবেন আপনি পরিপূর্ণ ট্রেন্ড পেয়ে গেছেন মাকের্টের । আর একটি কথা কখনও জোর করে প্রাইস অ্যাকশন জোন মিলিয়ে দিবেন না কারণ মাকের্ট আপনার হিসেবে নয় বরং আপনাকে মাকের্টের হিসেবে চলতে হবে সবসময় ।
ট্রেন্ড কি?
আমরা ভাল করেই জানি যে ফরেক্স এ আমরা দুটি মূদ্রাজোড়া Currency Pair ব্যবহার করি। যেমন EUR/USD, এখানে দুইটি পেয়ারে দুইটি দেশের অর্থনীতি দেশের অবস্থা এগুলার কারণে মুদ্রা শক্তিশালী বা দূর্বল হয়। একটা বাস্তব কথা হল কোন দেশের ফান্ডামেন্টাল নিউজেই কিন্তু সে দেশের মূদ্রাকে দূর্বল বা শক্তিশালী করে থাকে। কোন কোন ফান্ডামেন্টাল নিউজের স্থায়িত্ব ঘন্টা থেকে একদিন কার্যকর থাকে। আর কোন নিউজ মাসের পর মাসও তাতে প্রভাব ফেলতে পারে।
কিন্তু ফান্ডামেন্টাল নিউজের কারণে একদিনেই মার্কেট কিন্তু আপ বা ডাউন হয়ে যায়না। অনেক সময় দেখা গেল একটি নিউজের ইমপ্যাক্ট ২-৩ দিন পর থেকে শুরু হয়ে মাসব্যাপী চলতেছে। এই যে মার্কেট আপ বা ডাউনে যাচ্ছে এটা কিন্তু টেকনিক্যালিই যায়। মুভমেন্টটা হচ্ছে ফান্ডামেন্টালী কিন্তু সেটা টেকনিক্যাল ওয়েতেই যাবে। তাই যারা এক্সপার্ট এবং সফল ট্রেডার তারা কিন্তু ফান্ডামেন্টাল নিউজের সাথে সাথে টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলাও কিন্তু মেনে চলেন। মার্কেটে যখন একটা ট্রেন্ড শুরু হয় তখন সেটা চলতেই থাকে। একসময় ট্রেন্ডটা দূর্বল হয়ে এবার রিভার্সাল মুভ শুরু করে।
একজন সফল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই মার্কেট ট্রেন্ড বুঝতে হবে। কারণ ট্রেন্ড এর বিপরীতে আপনি কখনো টিকে থাকতে পারবেননা। ট্রেন্ডের সাথেই আপনাকে থাকতে হবে।
আমরা ভাল করেই জানি যে ফরেক্স এ আমরা দুটি মূদ্রাজোড়া Currency Pair ব্যবহার করি। যেমন EUR/USD, এখানে দুইটি পেয়ারে দুইটি দেশের অর্থনীতি দেশের অবস্থা এগুলার কারণে মুদ্রা শক্তিশালী বা দূর্বল হয়। একটা বাস্তব কথা হল কোন দেশের ফান্ডামেন্টাল নিউজেই কিন্তু সে দেশের মূদ্রাকে দূর্বল বা শক্তিশালী করে থাকে। কোন কোন ফান্ডামেন্টাল নিউজের স্থায়িত্ব ঘন্টা থেকে একদিন কার্যকর থাকে। আর কোন নিউজ মাসের পর মাসও তাতে প্রভাব ফেলতে পারে।
কিন্তু ফান্ডামেন্টাল নিউজের কারণে একদিনেই মার্কেট কিন্তু আপ বা ডাউন হয়ে যায়না। অনেক সময় দেখা গেল একটি নিউজের ইমপ্যাক্ট ২-৩ দিন পর থেকে শুরু হয়ে মাসব্যাপী চলতেছে। এই যে মার্কেট আপ বা ডাউনে যাচ্ছে এটা কিন্তু টেকনিক্যালিই যায়। মুভমেন্টটা হচ্ছে ফান্ডামেন্টালী কিন্তু সেটা টেকনিক্যাল ওয়েতেই যাবে। তাই যারা এক্সপার্ট এবং সফল ট্রেডার তারা কিন্তু ফান্ডামেন্টাল নিউজের সাথে সাথে টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলাও কিন্তু মেনে চলেন। মার্কেটে যখন একটা ট্রেন্ড শুরু হয় তখন সেটা চলতেই থাকে। একসময় ট্রেন্ডটা দূর্বল হয়ে এবার রিভার্সাল মুভ শুরু করে।
একজন সফল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই মার্কেট ট্রেন্ড বুঝতে হবে। কারণ ট্রেন্ড এর বিপরীতে আপনি কখনো টিকে থাকতে পারবেননা। ট্রেন্ডের সাথেই আপনাকে থাকতে হবে।
ট্রেন্ড ৩ প্রকার:
১. আপট্রেন্ড
২. ডাউনট্রেন্ড
৩. সাইডওয়ে ট্রেন্ড
১. আপট্রেন্ড
২. ডাউনট্রেন্ড
৩. সাইডওয়ে ট্রেন্ড
আমার উপরের চিত্রটা লক্ষ করলেই বুঝবেন কিভাবে ট্রেন্ড আঁকতে হয়। সিস্টেম মত ট্রেন্ড আঁকবেন। নিজের মন মত জোর করে ট্রেন্ড আঁকলে কোন ফলই হবেনা। খাড়া উপরের দিকে বা নিচের দিকে স্পাইকগুলা কোন ট্রেন্ড নির্দেশনা দেয়না। ট্রেন্ড এ নিউজ স্পাইকের কোন গুরুত্ব নেই। তাই ট্রেন্ড লাইন আকার সময় নিজউ ইফেক্ট এর লম্বা লম্বা বাঁশ এর মত স্পাইকগুলা ধরার দরকার নেই। এগুলো কোন ট্রেন্ডের অংশ না, এগুলা ট্রেডারদের বাঁশ দেয়া ক্যান্ডেল যা নিউজ ও মাকের্ট ম্যানুপুলেশনে তৈরি কয়ে থাকে । গত দুই সপ্তাহে অনেক ট্রেডারই বলেছেন মাকের্ট তাদেরকে এই বাঁশ দিচ্ছে যেখানে তারা মাকের্টের মুভমেন্ট সম্পর্কে আইডিয়াও করতে পাচ্ছেন না ! আর খেয়েছেন ও অনেকে।
তো আমি কিভাবে ট্রেন্ডের সুবিধা গ্রহণ করব?
- যারা বুদ্ধিমান তারা ট্রেন্ড থেকেই কিন্তু প্রফিট নেয় ট্রেন্ডের সাথে থেকেই। আপট্রেন্ডে বাই ছাড়া কখনো সেল দিবেনা তারা। ডাউনট্রেন্ডে সেল ছাড়া বাই কখনো দিবেনা তারা। আর স্কাল্পাররা ছাড়া লংটার্ম ট্রেডাররা কখনো সাইডওয়েতে ট্রেড পছন্দ করেন না ।
- ট্রেন্ড খুজতে হলে আপনাকে অবশ্যই হায়ার টাইমফ্রেমেই খুজতে হবে (H4, D1, W1) । লোয়ার টাইমফ্রেমে আপনি ট্রেন্ড এর পরিষ্কার কনফার্মেশন পাবেন না।
- এখন আসেন ট্রেন্ড এ এন্ট্রি কিভাবে নিবেন ? হা সেটা কিন্তু আসলে আপনাকে টেকনিক্যালিই বুঝত হবে । নরমালি আপট্রেন্ডে সাপোর্ট থেকেই এন্ট্রি নেয়া হয় । আর ডাউনট্রেন্ডে রেজিস্টান্স থেকেই এন্ট্রি নেয়া হয় । তার সাথে আপনাকে সাপোট রেজিস্টান্স পিভট, ফিবোনাক্কি রিট্রেসমেন্ট এগুলা অবশ্যই বুঝতে হবে । তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি ক্যান্ডেলস্টিক পরিষ্কার ভাবে ট্রেন্ড এ বাই / সেল এর নির্ণয়ে সাহায্য করে ।
- আমাদের অনেকেরই একটা অভ্যাস আছে যে মার্কেট কিছুটা আপ হলেই সেল দিয়ে দেই । আর কিছুটা ডাউন হলেই বাই দিয়ে দেই । ভাল করে জেনে রাখুন, এটা কিন্তু ট্রেন্ড মার্কেটে খুবই বিপদজনক একটি খেলা কারণ যদি আপনার এন্ট্রিটা বিপরীতে পড়ে যায় । আপট্রেন্ডে কখনো সেল দেয়ার চেষ্টা করবেন না যতক্ষণ পযর্ন্ত না আপনার এনালাইসিস বা ক্যান্ডেল আপনাকে সিগন্যাল দিচ্ছে । সেইসাথে ডাউনট্রেন্ডে কখনো বাই দেয়ার চেষ্টা করবেন না ।
ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআপ
মনে করেন মার্কেট একটা নির্দিষ্ট গতিতে চলার পর তার ট্রেন্ড লাইনে এসে স্থির হয়ে আছে এখন দুটি ব্যাপার ঘটতে পারে এটা আবার তার নির্দিষ্ট ট্রেন্ড এ চলা শুরু করতে পারে অথবা পুলব্যাক করতে পারে । এখানে দুটিরই সম্ভাবনা আছে । এক্ষেত্রে আপনাকে হিস্টোরী দেখে জাষ্টিফাই করতে হবে এটা কোন আগের স্ট্রং সাপোর্ট বা রেজিস্টান্স এ আছে কিনা । যদি থাকে তাহলে সেটা ব্রেক করার সম্ভাবনাই বেশি । হয়ত ট্রেন্ড শেষ হয়ে এবার রিভার্সাল শুরু হতে যাচ্ছে । সুতরাং এই জায়গায় সতর্কতা অনেক দরকার।
নতুন যারা মার্কেটে আসে তারা শিখতে চায় না । তারা এটা বুঝেনা যে এই মার্কেট এর শিখার কোন বিকল্প নেই । আমাদের প্রথম অবস্থায় বাংলাভাষায় কোন সুযোগই তো ছিল না শেখার বা বুঝার । বর্তমানে কত সাইট আছে বাংলায় । অনেক ট্রেডারই তাদের ট্রেডিং নলেজ শেয়ার করছে । মানুষের মনমানসিকতা দিন দিন উদার হচ্ছে । আমরা জানার অভাবে লস করেছি এবং লস করে শিখেছি । আপনারা কেন লস করবেন এমন সুবর্ণ সময়ে ?
চ্যানেল ড্র করার জন্য আপনার প্রথমে ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হবে। তারপর সমান্তরাল অরেকটি লাইন টানতে হবে।
৩ ধরনের চ্যানেল
উর্ধ্বগামী/আপ চ্যানেল - প্রাইস যখন হাইয়ার হাই ও হাইয়ার লো ধারন করে।
নিম্নগামী/ডাউন চ্যানেল - প্রাইস যখন লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো ধারন করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - প্রাইস যখন একটা রেঞ্জের মধ্যে চলাচল করে।
চ্যানেল ট্রেডিংয়ের নিয়ম সাধারনত এই রকম হয়ে থাকে:
আপট্রেন্ডে - যখন প্রাইস লোয়ার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
ডাউনট্রেন্ডে - যখন প্রাইস আপার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - সেল হাই, বাই লো।
খেয়াল রাখবেন যে, যখন ট্রেন্ডলাইন ড্র করবেন তখন ২টি লাইনই যেন সমান্তরালভাবে আকা হয়। আবার চ্যানেলকে মার্কেটে ফিট করাতে চেষ্টো করবেন না। এটা প্রাক্টিস শেষ হলে, মেটাট্রেডারে দেখুন, চ্যানেলের একটি ট্যুল উল্লেখিত আছে।
৩ ধরনের চ্যানেল
উর্ধ্বগামী/আপ চ্যানেল - প্রাইস যখন হাইয়ার হাই ও হাইয়ার লো ধারন করে।
নিম্নগামী/ডাউন চ্যানেল - প্রাইস যখন লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো ধারন করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - প্রাইস যখন একটা রেঞ্জের মধ্যে চলাচল করে।
চ্যানেল ট্রেডিংয়ের নিয়ম সাধারনত এই রকম হয়ে থাকে:
আপট্রেন্ডে - যখন প্রাইস লোয়ার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
ডাউনট্রেন্ডে - যখন প্রাইস আপার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - সেল হাই, বাই লো।
খেয়াল রাখবেন যে, যখন ট্রেন্ডলাইন ড্র করবেন তখন ২টি লাইনই যেন সমান্তরালভাবে আকা হয়। আবার চ্যানেলকে মার্কেটে ফিট করাতে চেষ্টো করবেন না। এটা প্রাক্টিস শেষ হলে, মেটাট্রেডারে দেখুন, চ্যানেলের একটি ট্যুল উল্লেখিত আছে।
প্রাইস অ্যাকশনের ব্যবহার ট্রেড এন্ট্রি'তে
উপরের চার্টে বাই সেল এর ২টা সুযোগ দেখতে পাচ্ছেন। প্রথমে ৯৪.৩৭ এ একটি রেজিস্টেন্স দেখছি । একবার প্রাইস সেই রেজিস্টেন্স থেকে ফিরে এসেছে । তাহলে আমরা ধরতে পারি যে আবার সেই রেজিস্টেন্স থেকে ফিরে আসতে পারে । তাই আমরা সেই পয়েন্টে সেল দিতে পারি । আপনি দেখতে পারছেন যে প্রাইস ৯৪.৩৭ ব্রেক করে রেজিস্টেন্সের উপরে ক্লোজ হয়েছে । সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স জোন এর কথা মনে আছে কি ?
উপরের ২টা ক্ষেএেই আমরা কিভাবে বাউন্স ট্রেড করতে হয় তা দেখলাম । চলুন আরেকটু দেখি
এগ্রেসিভ: যখন প্রাইস সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ভাঙে, তৎক্ষনাৎ ট্রেড শুরু করা। ১.৪৫০০ এবং ১.৪৩২২ সাপোর্ট লাইন দেখেন। আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করছেন যখন প্রাইস সাপোর্ট ভেঙেছে ।
কনজারভেটিভঃ আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করার জন্য আরো কনফার্মেশন খুজবেন । ১.৪৫০০ সাপোর্ট যখন ব্রেক করল, তখন সেটা রেজিস্টেন্স হল । দেখুন প্রাইস পড়তে পড়তে ১.৪৩২২ সাপোর্টে এসে ঠেকল । তারপর প্রাইস আবার রিট্রেস করছে। আপনি যদি কনসারভেটিভ হন, তাহলে সেই রিট্রেসমেন্টে ট্রেড শুরু করবেন ।
পরবর্তীতে মার্কেট কি রুপ নেবে (মানে ট্রেন্ডিং না রেঞ্জিং) তা আপনাকে নির্ধারন করতে হবে । সেটা বুঝে যদি ট্রেডে এন্টার করতে পারেন তাহলে সুফল পাওয়ার হার বেড়ে যায় ।
কনজারভেটিভঃ আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করার জন্য আরো কনফার্মেশন খুজবেন । ১.৪৫০০ সাপোর্ট যখন ব্রেক করল, তখন সেটা রেজিস্টেন্স হল । দেখুন প্রাইস পড়তে পড়তে ১.৪৩২২ সাপোর্টে এসে ঠেকল । তারপর প্রাইস আবার রিট্রেস করছে। আপনি যদি কনসারভেটিভ হন, তাহলে সেই রিট্রেসমেন্টে ট্রেড শুরু করবেন ।
পরবর্তীতে মার্কেট কি রুপ নেবে (মানে ট্রেন্ডিং না রেঞ্জিং) তা আপনাকে নির্ধারন করতে হবে । সেটা বুঝে যদি ট্রেডে এন্টার করতে পারেন তাহলে সুফল পাওয়ার হার বেড়ে যায় ।
Flags and Pennants:
Bull Flags:
এটি আপট্রেন্ড মাকের্টে বেশি দেখা যায় এবং একটি নির্দিষ্ট মাকের্ট পজিশনে যেয়ে কিছু সময়ের জন্য একটি পরিস্কার রেঞ্জ মাকের্ট তৈরি করে থাকে। এতে করে টেডাররা একই সময় বাই এবং সেল দু'টি পজিশনে ট্রেডিং করতে পারে। তবে নির্দিষ্ট সময় পরে এটি পুনরায় আপট্রেন্ড ফলো করে থাকে। এটি ব্যবহার করার জন্য M5,M15,M30,H1 এবং H4 TF আদর্শ।
Bear Flags:
এটি ডাউনট্রেন্ড মাকের্টে বেশি দেখা যায় এবং একটি নির্দিষ্ট মাকের্ট পজিশনে যেয়ে কিছু সময়ের জন্য একটি পরিস্কার রেঞ্জ মাকের্ট তৈরি করে থাকে। এতে করে টেডাররা একই সময় বাই এবং সেল দু'টি পজিশনে ট্রেডিং করতে পারে। তবে নির্দিষ্ট সময় পরে এটি পুনরায় ডাউনট্রেন্ড ফলো করে থাকে। এটি ব্যবহার করার জন্য M5,M15,M30,H1 এবং H4 TF আদর্শ।
Bullish Pennants:
এটি আপট্রেন্ড মাকের্টে বেশি দেখা যায় এবং একটি নির্দিষ্ট মাকের্ট পজিশনে যেয়ে কিছু সময়ের জন্য একটি পরিস্কার রেঞ্জ মাকের্ট তৈরি করে থাকে। তবে এই রেঞ্জ মাকের্টটি আসতে আসতে ছোট হতে থাকে। এবং কিছু সময় পরে এটি প্রাইস অ্যাকশন লেভেল ব্রেকআউট করে আপট্রেন্ড মাকের্ট ফলো করে। এটি ব্যবহার করার জন্য M5, M15, M30 এবং H1 TF আদর্শ।
Bearish Pennants:
এটি ডাউনট্রেন্ড মাকের্টে বেশি দেখা যায় এবং একটি নির্দিষ্ট মাকের্ট পজিশনে যেয়ে কিছু সময়ের জন্য একটি পরিস্কার রেঞ্জ মাকের্ট তৈরি করে থাকে। তবে এই রেঞ্জ মাকের্টটি আসতে আসতে ছোট হতে থাকে। এবং কিছু সময় পরে এটি প্রাইস অ্যাকশন লেভেল ব্রেকআউট করে ডাউনট্রেন্ডকে ফলো করে থাকে। এটি ব্যবহার করার জন্য M5, M15, M30 এবং H1 TF আদর্শ।
Pennants Out:
এটি আমরা স্বল্প সময়ের মাকের্ট পজিশনে বেশি দেখে থাকি এবং মাকের্ট একটি নির্দিষ্ট পজিশনে যেয়ে কিছু সময়ের মধ্যে এই পরিস্কার রেঞ্জ মাকের্ট তৈরি করে থাকে। যাকে বলে Pennants Out, আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি Pennants প্যার্টন কেমন হয়ে থাকে। এটি Pennants প্যার্টনের আর একটি ব্যবহার পদ্ধতি। Pennants Out এ ক্যান্ডেল ধিরে ধিরে প্রসারিত হতে থাকে যা আমাদের পরিষ্কার ধারণা দেয় মাকের্টের ট্রেডার আসার।। আমরা যথন ক্যান্ডেলের হাই পজিশন এবং লো পজিশনগুলোতে প্রাইস অ্যাকশন লাইন আঁকলে তখন এটি দেখতে অনেকটা মাইকের মতই লাগবে, এই ক্ষেত্রে প্রাইস অ্যাকশন লাইন দুটি একটু বাঁকা হবে। একটি নিদির্ষ্টি পজিশনে যেয়ে মাকের্ট অপেক্ষা করতে থাকে ব্রেক আউট হবার। এটি ব্যবহার করার জন্য H1, H4 এবং D1 এই ৩টি TF আদর্শ।
Pennants In:
এটি Pennants Out এর বিপরীত পদ্ধতি। যাকে আমরা বলি Pennants In, আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি Pennants Out প্যার্টন কেমন হয়ে থাকে। এটিও স্বল্প সময়ের মাকের্ট পজিশনে বেশি দেখা যায় এবং এটি মাকের্টের ট্রেডার কমে যাওয়া নির্ধারণে সাহায্য করে। Pennants In এ ক্যান্ডেল ধিরে ধিরে সংকুশিত হতে থাকে যা আমাদের পরিষ্কার ধারণা দেয় মাকের্টের ট্রেডার শূন্য হবার। এই পদ্ধতিতে ক্যান্ডেলের হাই পজিশন এবং লো পজিশনগুলোতে প্রাইস অ্যাকশন লাইন আঁকলে তখন দেখতে পাওয়া যায় এটি ধিরে ধিরে ছোট হয়ে আাসছে এবং এই ক্ষেত্রে প্রাইস অ্যাকশন লাইন দুটি একটু বাঁকা হবে। এমন পজিশনে মাকের্ট অপেক্ষা করতে থাকে ব্রেক আউট হবার। এটি ব্যবহার করার জন্য H1, H4 এবং D1 এই ৩টি TF আদর্শ।
ব্রেক আউট রহস্য: এখন আপনাদের অনেকেই মনে হচ্ছে প্রত্যেকটি পদ্ধতিতেই একটি সময় পরে যেয়ে অবশ্যই ব্রেক আউট হয়, তাইলে ব্রেক আউট হবেটা কখন এবং এর রহস্যটি কি ? আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে প্রাইস অ্যাকশন লাইন একটু বাঁকা করেও আঁকা হয়ে থাকে। এইখানেই লুখিয়ে আছে এই প্রাইস অ্যাকশনের ব্রেক আউট রহস্যটি। একটু খেয়াল করুন Pennants এর প্রাইস অ্যাকশন লাইন দুটি আঁকা হয় কিছুটা বাঁকা করে আর লাইন দুটি'র মধ্যে একটি লাইন ধিরে ধিরে অন্যটির উপর আসতে থাকে। অর্থাৎ একটি সাইডের ক্যান্ডেল শক্তিশালী হয়ে ধিরে ধিরে তার নির্ধারিত লাইনটিকে অন্যটার দিকে সরিয়ে দিতে থাকে। এটিই হল ব্রেক আউটের সকল রহস্য বর্তমান প্রাইস অ্যাকশন জোনে আর ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন সবসময় আমাদের পরিষ্কারভাবে ব্রেক আউটের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। নিচের ছবিটি দেখুন ...
Double Top (Reversal Pattern) :
Double Top (Reversal Pattern) কে আমি প্রাইস অ্যাকশনের "Two Hills" প্যার্টন বলে থাকি এবং সেটি কেন আপনারা নিজেরাই দেখতে পারছেন নিচের ছবিটিতে। এই প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টনে আমরা এন্টি নিবো শেষ লাইনে যখন এই প্যার্টনটি পরিপূর্ণ হতে যাবে। অর্থাৎ চতুর্থ লাইনে আমরা সেল এন্টি নিবো এবং সেইখানে TP(Target Profit) সেট করবো TF(Time Frame) অনুযায়ী। যা আমাদেরকে নিশ্চিত কিছু পিপস এনে দিবে। এই প্যার্টানের সবচেয়ে বড় সুবিধে হল এইখানে আমাদের কষ্ট করে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট বার করতে হবে না!, প্যার্টান নিজেই আমাদের বলে দিচ্ছে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট কোথায় হবে।
Head & Shoulders Top (Reversal Pattern):
Head & Shoulders Top (Reversal Pattern) কে আমি প্রাইস অ্যাকশনের "Three Hills" প্যার্টন বলে থাকি এবং সেটি কেন আপনারা নিজেরাই দেখতে পারছেন নিচের ছবিটিতে। এই প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টানে আমরা এন্টি নিবো দ্বিতীয় হাই তৈরি করে মাকের্ট যখন সাপোর্টের চলে আসে। অর্থাৎ এই প্যার্টনে থেকে বাই এবং সেল দুটিই এন্টি আমরা নিবো তবে অবশ্যই সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্সের উপর নির্ভর করে। সেইখানে TP(Target Profit) কত সেট করবো তা TF(Time Frame) H4,D1,W1,M আমাদের সাহায্য করবে। যা আমাদেরকে নিশ্চিত কিছু পিপস এনে দিবে। এই প্যার্টানেও আমাদের কষ্ট করে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট বার করতে হবে না!, প্যার্টান নিজেই আমাদের বলে দিচ্ছে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট কোথায় হবে ।
Double Bottom (Reversal Pattern) :
Double Bottom (Reversal Pattern) কে আমি প্রাইস অ্যাকশনের "Two Hills Down" প্যার্টন বলে থাকি এবং সেটি কেন আপনারা নিজেরাই দেখতে পারছেন নিচের ছবিটিতে। এই প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টনে আমরা এন্টি নিবো যখন মাকের্ট দ্বিতীয়বারের মত রেসিস্টেন্স জোনে যাবে। অর্থাৎ এই প্যার্টান থেকে প্রথমে সেল(রেসিস্টেন্স জোনে) এবং পরে বাই(সাপোর্ট জোনে) এন্টি নিয়ে আমরা নিশ্চিত কিছু প্রফিট করতে পারি। তবে অবশ্যই সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্সের উপর নির্ভর করে আমরা TP(Target Profit) সেট করবো। এইজন্য TF(Time Frame) H4,D1,W1,M আমাদের সাহায্য করবে। এই প্যার্টানেও আমাদের কষ্ট করে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট বার করতে হবে না!, প্যার্টান নিজেই আমাদের বলে দিচ্ছে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট কখন হবে ।
Head & Shoulders Bottom (Reversal Pattern) :
Head & Shoulders Bottom (Reversal Pattern) কে আমি প্রাইস অ্যাকশনের "Three Hills Down" প্যার্টন বলে থাকি এবং সেটি কেন আপনারা নিজেরাই দেখতে পারছেন নিচের ছবিটিতে। এই প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টনে আমরা এন্টি নিবো যখন মাকের্ট 'H' পজিশন থেকে রেসিস্টেন্স জোনে যাবে। অর্থাৎ এই প্যার্টান থেকে প্রথমে সেল(রেসিস্টেন্স জোনে) এবং পরে বাই(সাপোর্ট জোনে) এন্টি নিয়ে আমরা নিশ্চিত কিছু প্রফিট করতে পারি। তবে অবশ্যই সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্সের উপর নির্ভর করে আমরা TP(Target Profit) সেট করবো। এইজন্য TF(Time Frame) H4,D1,W1,M আমাদের সাহায্য করবে। এই প্যার্টানেও আমাদের কষ্ট করে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট বার করতে হবে না!, প্যার্টান নিজেই আমাদের বলে দিচ্ছে প্রাইস অ্যাকশন ব্রেক আউট কখন হবে ।
Rounding Bottom Reversal :
Rounding Bottom Reversal প্যার্টানটি GAP মাকের্টের পরে সৃষ্টি হয়ে থাকে। যদি GAP মাকের্ট সেল সাপোর্ট দিয়ে নিচে নেমে আসে এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে GAP রিকোভার করতে না পারে তাহলে এই প্যার্টান অবশ্যই ২৪ ঘন্টা পরে কাজ শুরু করবে। এই প্যার্টানটি H1 এবং H4 এই দু'টি TF(Time Frame) এ পরিপূর্ণ কাজ করে। এটি অনেকটাই "U" এর মত করে একটি প্যার্টান তৈরি করে GAP মাকের্টে এবং অনেকটা সময়(৪-৫ দিনের মধ্যে) পরে এটি আবার GAP মাকের্টের শুরু এর স্থানে চলে যায়। এই সময় আমরা ২৪ ঘন্টা পরে মাকের্টের বর্তমান অবস্থাকে রেসিস্টেন্স জোন ধরে এই প্যার্টানটি একেঁ নিবো। নিচের ছবিটি দেখলে আপনাদের পরিপূর্ণ ধারণা হয়ে যাবে এই প্যার্টান নিয়ে ।
Rounding Top Bearish Reversal :
Rounding Top Bearish Reversal এই প্যার্টানটি Rounding Bottom Reversal প্যার্টানের সম্পূর্ণ বিপরীত। Rounding Top Bearish Reversal প্যার্টানটিও GAP মাকের্টের পরে সৃষ্টি হয়ে থাকে। যদি GAP মাকের্ট বাই সাপোর্ট দিয়ে উপরের উঠে যায় এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে GAP রিকোভার করতে না পারে তাহলে এই প্যার্টান অবশ্যই ২৪ ঘন্টা পরে কাজ শুরু করবে। এই প্যার্টানটি H1 এবং H4 এই দু'টি TF(Time Frame) এ পরিপূর্ণ কাজ করে। এই প্যার্টানটি তৈরি হবার অনেকটা সময়(৪-৫ দিনের মধ্যে) পরে আবার GAP মাকের্টের শুরু এর স্থানে চলে যায়। এই সময় আমরা ২৪ ঘন্টা পরে মাকের্টের বর্তমান অবস্থাকে সাপোর্ট জোন ধরে এই প্যার্টানটি একেঁ নিবো । নিচের ছবিটি দেখলে আপনাদের পরিপূর্ণ ধারণা হয়ে যাবে এই প্যার্টান নিয়ে।
রিভার্সাল প্যাটার্ন
কন্টিনিউয়েশন প্যাটার্ন
দ্বিপার্শ্বিক প্যাটার্ন
Wolfe Waves (উলফ ওয়েভ) :
চ্যানেল-বেসড ট্রেড করতে অনেকেই পছন্দ করেন এটা একটা সহজ কিন্তু ইফেক্টিভ ট্রেডিং স্ট্রাটেজি | যারা চ্যানেল বেসড ট্রেড করেন তারা চাইলে উলফ ওয়েভ এর উপর স্টাডি করতে পারেন এটা দিয়ে চ্যানেল এ রিভার্সাল এর সময়টা বুঝে এন্ট্রি নিয়ে ভালো গেইন করতে পারবেন । এটিকে ফরেক্স মাকের্টে 5 Step প্রাইস অ্যাকশন স্ট্রাটেজি নামেও ডেকে থাকেন ।
Here are some key points to remember for identifying Wolfe Waves:
- Waves 3-4 must stay within the channel created by waves 1-2.
- Wave 5 (“se sale”) -slightly- del channel created by waves 1-2 !!!
- Waves “1-2” equal waves “3-4” (showing symmetry).
- Wave 4 revisits the channel of points established by waves 1-2.
- There should be regular timing intervals between waves.
- Waves 3 and 5 are usually 127% or 162% (Fibonacci) extensions of the previous channel point.
কিছু উদাহরণ দেখতে পারেন উলফওয়েভের
The pattern can be found in:
- Rising channels in an uptrend.
- Falling channels in a downtrend.
- Level channels during consolidation periods.
The ABCD Method :
চ্যানেল-বেসড আর একটি ট্রেডিং স্ট্রাটেজি হল The ABCD Method, যেখানে মাকের্টের ৪টি ধাপকে কেন্দ্র করে এই ইফেক্টিভ ট্রেডিং স্ট্রাটেজি তৈরি করা হয়েছে | যারা চ্যানেল বেসড ট্রেড করতে পছন্দ করেন তারা এটিকে নিয়ে টাডি করতে পারেন যা আপনাদের ভাল ফলাফল দিবে । এটিকে ফরেক্স মাকের্টে 4 Step প্রাইস অ্যাকশন স্ট্রাটেজি নামেও ডেকে থাকেন ।
Three-Drive Method :
আমি যখন প্রাইস অ্যাকশন নিয়ে স্টাডি শুরু করি তখন মেন্টররা অনেক কথাই বলতেন যা বুঝতে অনেক কষ্ট হত ! তবে পরে যখন এইগুলো নিয়ে চিন্তা করতাম তখন অনেক বিষয় সহজ হয়ে যেত যেমন - প্রাইস অ্যাকশনকে কখনও তারা স্ট্রাটেজি বা ট্রেডিং প্ল্যান বলতো না এবং সবসময় বলতো যত হাই টাইম ফ্রেম নিবেন এনালাইসিসের জন্য তত ভাল ফলাফল নিজেই দেখতে পাবেন । এটি আমি অনেকবার খেয়াল করেছি । কারণ উনারা সবসময় প্রাইস অ্যাকশনকে শুধু জ্ঞান হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করতো । আর একটি বিষয় ছিল - তারা কখনও নির্দিষ্ট কোন টিপি দেয়ার কথা উল্লেখ করতো না । কারণটি নিয়ে অনেক ভাবার পরেই এটি আমি বুঝতে পারি যে, আসলে প্রাইস অ্যাকশনের টিপি ও এসএল রহস্য তার ব্যবহৃত টাইম ফ্রেমের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে । আপনি যত হাই টাইম ফ্রেম বাচাই করবেন আপনার টিপির সাইজ বা পিপস তত বৃদ্ধি পাবে এবং এই পজিশনে সার্পোট ও রেসিস্টেন্স আপনাকে টিপি ও এসএল নির্ণয়ে সম্পূর্ণ সাহায্য করবে । আমার এই ছোট জীবনে যত প্রকারের প্রাইস অ্যাকশন প্যার্টান পড়েছি এবং জেনেছি তাদের মধ্য থেকে সবচেয়ে কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ গুলোকে নিয়েই আমি প্রাইস অ্যাকশনের ২টি পর্ব সাজিয়েছি এবং এইখানে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি । যা আপনাদের সবাইকে মাকের্টের ট্রেন্ড বুঝতে এবং নিশ্চিত কিছু প্রফিট করতে সবর্দা সাহায্য করবে । সকল জ্ঞান আপনাকে সবসময় প্রফিট করতে সাহায্য করবে না, তবে জ্ঞানের সঠিক ব্যবহার আপনার বন্ধু হয়ে পথ সবর্দাই দেখাবে ।
=>> সবর্দা একটি কথা মনে রাখবেন, "The Market Will Be There Tomorrow", will help you stay patient and in a mindset that's conducive to successful trading.